ডাঃ বোরহান উদ্দীন
১২তম রোগী:- মোহাম্মদ আলী, পিতা- জয়নাল আবেদীন, মাতা মোহছানা বেগম, জামাল পাটোয়ারীর বাড়ী, বয়স ২১ বছর, আমি ৫ বছর যাবৎ পেটের কামড়ে কষ্ট করি। বাউরিয়া নাজির হাটের ডাক্তারের ঔষধ খেয়ে ৯০% ভাল।
আমার উন্নতি দেখে, হৃদয় নামে আমার এক বন্ধু
আমার পরামর্শ ও অনুরোধে ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খেয়ে ৯০% উন্নতি লাভ
করে। তার রোগ বিবরনের ইতিহাস হলো:- জন্মের এক বছর বয়স তার প্রচন্ড আমাশায় দেখা দেয়
এবং সমস্ত শরীর ফুলে যায় এবং ভিষণ আকার ধারণ করে। চট্টগ্রামে শিশু হাসপাতালে
কয়েকটা ইনজেকশান দেওয়ার পর শরীরের ফুলা কমে কিন্ত্ত আমশা ভাল হয় নাই। ক্রমিক
ডিসেন্ট্রির রূপ ধরে, শরীরে ধরে যায়। ১৫ বছর বয়সে তার প্রচন্ড পেটের কামড় দেখা
দেয়। কামড়ের আসহ্য যন্ত্রনায় সে আক্রান্ত স্থানে দা, খন্তা, কুড়াল, ছুরি ইত্যাদি
দিয়ে আগাত করতে চাইতো। এই কারণে যখনি পেটের কামড় উঠতো তখর কার পরিবারে সদস্য পিতা, মাতা, ভাই, বোন
যারা আছেন তাহার প্রথমেই দা, খন্তা, কুড়াল, ছুরি ইত্যাদি সব লুকাইয়া পেলতেন। জবাই
করা প্রাণীর মত ছটপট ও ছোটাছোটি করতো। ঘরে ঘরে দৌড়া দৌড়ি করতো। মনে হতো এখনই যেন
তার প্রাণটা বের হয়ে যাবে। এই বেদনা সপ্তাহে ৪/৫ বার উঠতো এবং ২/৩ দিন থাকতো।
ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খাওয়ার পর থেকে এখন আর এ সমস্যা নাই। তার
দ্বিতীয় সমস্যা ছিল। ঘুমের ঘরে বকাবকি করা, ভিষণ ভিবিষীকাময় চিতকার করা, ঘুমের ঘরে
শোয়া থেকে উঠে, ঘরে হাটাহাটি করা, এটা সেটা খুজাখুজি করা, ইত্যাদি ব্যাপার ছিল।
অথচ সকালে সে কিছুই বলতে পারতো না। ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খাওয়ার পর
তার এই জিনিষটাও ভাল হয়ে যায়।
তার তৃতীয় সমস্যা ছিল:- ঘুম থেকে জাগলেই সে
উঠে একবার সেটা ধরে এটা ওটা করে কিল ঘুষি মারতে চায় কেমন একটা ব্যতিক্রম ধর্মী আচড়ন
করতো। এই রকম অবস্থা তার অনেক্ষন সময় থাকতো। তার পর সে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে
আসতো। ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের ঔষধ খাওয়ার পর তার এই অবস্থাটি ও চলে যায়।
অর্থ্যাত ভাল হয়ে যায়।
আমার জানামতে
ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের ঔষধ খেয়ে অনেক পেটে কামড়ের রোগী ভাল হয়েছে।
যাদের মৃগী রোগ আছে।, আফাম্মার রোগ আছে, বেহুশ হওয়া রোগ আছে, পেটে কামড় আছে তারাপ
ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খেয়ে ভাল হবেন এটা আমি আশা করি। বিফল হবেন না।
আমার বন্ধু হৃদয় ও তার পিতা মাতা ডাক্তার সাহেবের সাহেবের জন্য দোয়া করেন। আমার
জন্যও দোয়া করেন। কারণ আমি ডাক্তার
সাহেবের সন্ধান বা খোঁজ দিয়ে ছিলাম। আমি আমার মোবাইল নাম্বার টাও দিয়ে দিলাম
০১৭৩৫০৯২৭৭৯। ডাক্তার সাহেব অতি জটিল ক্ষেত্রে যে সব ঔষধ ব্যবহার করেন তাতে ঔষধের
কোন গন্ধনাই, রং নাই, কালার নাই, দেখতে ও খেতে ঔষধ মনে হয় না। কিন্তু খাওয়ার পরে ফল
পাওয়া যায়, ক্রিয়া বুঝা যায়।
তিনি সাবুর, দান ও পানি ঔষধ ব্রবহার করেন যাতে
ঔষধের কোন গন্ধ পাওয়া যায় না। ডাক্তার সাহেবের ব্যবহারটা জিজ্ঞাসা করায় তিনি বলেন
রোগ ও রোগীর ধরণ ধারণ ও জটিলতা অনুসারে অংক কষে ডাইনামিক পাওয়ার সেটা করে দেওয়া
হয়। এটাই চিকিৎসা দর্শনের মূল বিষয় ও মূল ভিত। তবে মনস্তান্তিক ব্যাখ্যায় কিন্তু/
ব্যপার ধরা পড়লে মাতৃশ্রেণীর স্কেল, দশমিক শ্রেণীর স্কেল, শততমিক শ্রেণীর স্কেল,
কমবিনেশান শ্রেণীর স্কেল লিখে দেওয়া হয়।
১৩তম রোগীঃ মাষ্টার মোঃ মাইনউদ্দিন। পিতা-মোঃ শফিক সওদাগর, পশ্চিম
মুছারগো বাড়ী, বাউরিয়া। দ্বিতীয় ঠিকানা আজমেরী ফার্মেসী, নাজির হাট, বাউরিয়া। আমি
আমার শরীরের কয়েকটি ব্যাতিক্রমধর্মী আচিঁলের জন্য ডাক্তার বেরহান উদ্দিন সাহেব
থেকে ঔষধ খেয়ে সম্পুর্ণ ভাল হই। আমার পরিবার বর্গের অন্যান্য সদস্যদের নানান
সমস্যার জন্য ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের থেকে ঔষধ খাওয়ায়ে সফল হয়েছি।
১৪তম
রোগীঃ মোঃ দাউদ হোসেন
প্রকাশ তারা সাহেব। পিতা মোঃ তাজাম্মল হোসেন সেরাং। আকবর হাট বা নতুন বাজার এলাকা।
আমি অনেক বছর যাবৎ ক্রমিক ডিসেন্ট্রি থেকে আম গ্রহণী রোগে কষ্ট করি। এলাপ্যাথ,
হোমিওপাথ, আয়ুরবেদ, হাকিম, কবিরাজী, হারবাল, হামদার্দ ইত্যাদি বিজ্ঞ ডাক্তার
মহদয়দের চিকিৎসায় কোন ফল পাই নাই। আমার কষ্ট দেখে আমার ঘনিষ্ঠ মিন্দু সাহেব।
বাউরিয়া নাজির হাট আশিক টেলিফোন। আমাকে ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের উদ্ভাবনী
ব্যতিক্রমধর্মী, ভিন্ন কৌষলের ঔষধ খেতে বলেন। অনেকটা জের দিয়ে অনুরোধ করেন। আমি ডাক্তার
সাহেবের চিকিৎসায় আল্লাহর রহমতে ৭০% উন্নতি লাভ করি। ডাক্তার সাহেবের ঔষধের গুনে
মুগ্ধ হয়ে আমি আমার ছেলে মোঃ আশিফের ক্রনিক ডিসেন্ট্রি, সাইনেসাইটিস, পলিপাশ
সমস্যার জন্য ডাক্তার সাহেবের কাছে ঔষধ খাওয়ায়। আল্লাহর রহমতে আমার ছেলেরও ৬০%
উন্নতি হয়।
১৫তম
রোগীঃ মোঃ কামরুজ্জামান
প্রকাশ মিন্দু, পিতা- মৃত হাজী মোঃ সিরাজদৌলা, প্রকাশ আবু মিয়া। নাজির আহম্মদ
সেরাং এর বাড়ী বাউরিয়া। দ্বিতীয় ঠিকানা- নাজির হাট আশিক টেলিফোন। বর্তমানে
ব্যাটেনারী বা পশু সম্পদ চিকিৎসালয় বাউরিয়া নাজির হাট। আমার উপর প্রচন্ড সন্ত্রাসী
আক্রমণের শারীরিক প্রচন্ড আঘাতের প্রাথমিক ও জরুরী অবস্থার চিকিৎসা করেন অধ্যাপক
আব্দুর রউফ সাহেব। তার পরের চিকিৎসা করেন ডাক্তার বেরহান উদ্দিন সাহেব। উনার
চিকিৎসায় আমি ৮০% উন্নতি লাভ করি। ডাক্তার সাহেবের চিকিৎসায় মুগ্ধ হয়ে আমি আমার
পরিবার বগের চিকিৎসাও উনার কাছে করাই এবং মধুর ফলাফল পাই। একদিন হঠাৎ আমার ছেলে
মোঃ আশিকুজ্জামান প্রকাশ অনি। তার প্রচন্ড ডাইরিয়া দেখা দেয়। সেদিন আবহাওয়া খুব
খারাপ ছিল। রাস্তা ঘাট সব পানিতে ডুবানো। রিক্সা গাড়ি কিছুই চলে না। ছেলেকে কোন
হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করা যায় না। এমতাবস্থায় ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের
কাছে যাই। উনি ১ ঘন্টা ধরে চিন্তা ভাবনা করে বিচার বিশ্লেষন করে ঔষধ দেন। রাতের ১২
টার পর থেকে ডায়রিয়া বন্ধ সকালে আমার ছেলে “অনি” সম্পুর্ন সুস্থ্য।
১৬তম রোগীঃ মোঃ আবুল কালাম, হাসমত আলি হাজীর বাড়ি, প্রকাশ চধু
মাঝির বাড়। গাছুয়া গোলা ঢেং এলাকা। বয়স ৪০ বছর। আমার ডান পা, ডান কোমড় প্রচন্ড
ব্যাথা, প্রচন্ড কামড়। হাটতে পারি না, রগে টানা খায়। ডাক্তারী পরীক্ষায় কোমড়ের হাড় ক্ষয় ও হাড় ফাঁক হয়ে গিয়াছে। এলোপ্যাথি, কবিরাজি
হোমিও প্যাথি ইত্যাদি সকল শাখার সকল বিজ্ঞ ডাক্তার সাহেবদের কাছে চিকিৎসা করাই কোন
ফল পাই নাই। কয়েক বছর যাবৎ এই রোগে কষ্ট করিতেছি। পরে আমার সম্বন্ধি সাংবাদিক
মুনসুর সাহেব আমাকে মোবাইল করে বাউরিয়া নাজির হাট এনে ডাক্তার মোহাম্মদ বোরহান
উদ্দীন সাহেবের কাছ থেকে রোগের বিবরণ শুনাইয়ে ঔষধ নিয়ে দেয়। তিন বারে ঔষধ আমি ৯০%
ভাল। হাটা চলা করোত পারি, কাজ কর্ম সব করতে পারি। কোন অসুবিধা হয় না। আমি ডাক্তার
সাহেবের জন্য আন্তরিক দোয়া করি। ডাক্তার সাহেবের উছিলায়, আল্লাহর রহমতে আমি বহু
বছরের এতো বড় জটিল রোগ থেকে মুক্তি লাভ করলাম। এটা আমার জন্য আমার পক্ষে কম পাওয়া
নয়।
১৭তম রোগীঃ মোঃ আমিন রাসুল পিতা- মোঃ মুসলিম উদ্দিন, কুতুব খাঁর
বাড়ি, বাউরিয়া। আমি বহু বছর যাবৎ কোমড় ধরায় কষ্ট করিতেছি। কোন কাজ করিতে পারিতেছি
না। বহু দিকে বহু ঔষধ বহু ডাক্তার মহোদয়ের ব্যবস্থা পত্রে কোন ফল পাই নাই। পরে
বাউরিয়া নাজির হাট এর ডাক্তার মোঃ বোরহান উদ্দিন সাহেবের ব্যতিক্রম ধর্মী উদ্ভাবনী
ঔষধ খেয়ে আমি সম্পুর্ন সুস্থ্য। সব কাজ করতে আর অসুবিধা হয় না। আমি ডাক্তার
সাহেবের জন্য দোয়া করি। কারণ আল্লাহ তাআলা উনার উছিলায় আমাকে ভাল করেছেন। যাঁরা কোমড়
ধরা ও ব্যাথায় কষ্ট করেন তাদেঁর কাছে আমার অনুরোধ, ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের
কাছে আপনার রোগ আরোগ্যোর ভাগ্য পরিক্ষা করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন