বিরল ধাচেঁর আরোগ্য রোগী


ডাক্তার মোহাম্মদ বোরহা্‌ন উদ্দীন
আমি একজন মহিলা, নাম প্রকাশ করতে চাইনা, আমি ৬ মাস ধরে অনেক রোগে ভুগতেচিলাম।

ডাক্তার সাহেব আমার অসহ্য কাতরতা দেখে প্রতি ৫ মিনিট অন্তর এক শিশি ঔষধ খাওয়ার জন্য কিছু শিশি ভরা পানি ঔষধ দেয়, পাঁচ মিনিট পর পর যত ঔষধ খাঁইতেছি ততই বেথা কমতেছে। রাতের বারটার পর থেকে আর ব্যথা নেই। সম্পূর্ন সুস্থ। আল্লাহর রহমতে ডাক্তার সাহেবের ওছিলায় আমি ৬ মাসের যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাই এবং আমার ষাট হাজারটাকাও বেঁচে যায়, খরচ করা লাগেনাই। আমি [[ডাক্তার সাহেবের জন্য আন্তরিক দোয়া করি।। মরহুম মৌলভী মেজবা উদ্দীন সাহেব, মৌলভী সামছুল হুদা সাহেবের বাড়ী, মরহুম মেজবাহ উদ্দীন সাহেবর দিনে ১০ টা হতে প্রশ্রাব বন্ধ। রাতের ৯ টার সময় উনার ছেলে হেলাল সাহেব ঘটনার বর্ননা দিয়ে আমার কাছ থেকে ঔষধ নিয়ে যায় রাতে রাতের ১০টার সময় প্রশ্রাবের বেগে পাথর বের হয়ে পিতলের বদনায় আঘাত খায়। রোগী সম্পর্ন সুস্থ্য।

নাজির হাট টি. এন. টি ইকবাল সাোহবের মাতার গায়ে একদিন হঠাৎ আমবাত, পিড়বাত, এলার্জি ভিষণ রূপ ধারন করে দেখা দেয়। সমস্ত গায়ে ভিষণ চুলকানি পড়নের কাপড় রাখতে পারতে পারতেছেনা।  জবাই করা মোরগের মত মাটিটে শুয়ে ধরপর করিতেছে।  ইকবাল সাহেব আমাকে ডেকে নিয়ে যায়।
গ্রেজুয়েশানাল এর উপর প্রতি ৫ মিনিট পর পর ঔষধ প্রয়েগ করি এবং ১ ঘন্টা পর রোগীনি সুস্থ্য হন। এই এক ঘন্টার ৩৬ কলসি গরম পানি  রোগীনীর শরীরে  ঢালতে হয় রোগের আক্রমনের ভিষণতা কমানোর জন্য।

এইখানে  ১ম রোগীর ঔষধ ছিল কিউরেটিভ রুলের উপর। ২য় ও ৪র্থ রোগীর ঔষধ ছিল গ্রেজুয়েশন রুলের উপর। ৩য় রোগীর ঔষধ ছিল প্যালেটিব রুলের উপর।

ইতি

ডাক্তার মোহাম্মদ বোরহান উদ্দীন
নাজির হাট, বাউরিয়া, সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম।
মোবাইল: ০১৯৫৫৬৪১০৪১, 
http://drburhanuddin.blogspot.com


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন