ডাঃ বোরহান উদ্দীন
জটিল ক্ষেত্রে VITALITY দারা নান্দনিক চিকিতসা
মোহাম্মদ এমদাদ, পিতা-মোঃ মিলাদ
মিয়াজান হাজীর বাড়ী পূর্ব বাউরিয়া, প্রকাশ সেবু সওদাগরের বাড়ী। রোগীর বয়স-১২ বছর। সপরিবারে আবুধাবী থাকে। রোগীর আলা জিহবা বাকিয়ে তালুতে লেগে গেছে এবং টনসিল বড় হইয়ে গেছে। আলা জিহবার ব্যাপারে সেখানকার ডাক্তারী বোর্ডে কিছুই করা যাবে না বলাতে, অভিভাভক পক্ষ আমার থেকে ঔষধ নিয়ে খাওয়ায় এবং সম্পূর্ন সুস্থ্য হয় এবং আলা জিহবা সোজা হইয়ে সাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এই রোগীর ঔষধের গাইডার ছিলেন মোঃ শাহাজান পূর্ব বাউরিয়া কদন্যার গো বাড়ী। বেলুয়া বেগম, বেগম, সামী-মৃত মোঃ খুরশীদ মিয়া। অচিন সুকানীর বাড়ী। বাউরিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসা এলাকা। এই রোগীনির হাত, পা ও পাতা বাকা হ্যে যন্ত্রনায় নিজেও ঘুম যেতে পারতো না। বাড়ীর লোকেও ঘুম যেতে পারতো না। পায়খানা প্রস্রাব বিছানায় করতো। এই রোগীনীর গাইডার ছিল একই বাড়ীর মোঃ জসিম উদ্দীন। আমার থেকে ঔষধ নিয়ে খাওয়ানোর পর সম্পূর্ন সুস্থ্য এবং সাভাবিক চলাফেরা করে। মাষ্টার আব্দুস সাত্তার আনিজ্জার গো বাড়ী বাউরিয়া। এই রোগীর রাত্রে ঘুমে নাক ডাকার আওয়াজে পাশের এবং ঘ্রের কেউ ঘুমাতে পারতো না। এলোপ্যাথ ডাক্তারের সিদ্ধান্তে ইন্ডিয়া তথা ভারতে গিয়ে চিকিতসা করাতে হবে এবং খরচ লাগবে ৮ (আট লক্ষ) টাকা। এত টাকায় যোগানোর সমস্যায় আমার থেকে ঔষধ খেয়ে ১৫ আনা ভাল। এই ছাড়া অনেক মৃগী, অরাম্মার রোগী। প্যারালাইসিসের রোগী হঠাত হঠাত বেহুস হওয়া রোগী জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়া বা শরীর না ফেরার রোগীও অনেক ভাল হয়। ক্রনিক ডিসেন্ট্রির রোগীও অনেক ভাল হয়।
(সৌজন্যে প্রচার আক্তার হোসেন, হালিশহর)
(সৌজন্যে প্রচার আক্তার হোসেন, হালিশহর)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন