শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৫

রোগীদের জবানবন্দী


                   ডাঃ বোরহান উদ্দীন
 
ডাঃ বোরহান উদ্দীন
জটিল ক্ষেত্রে VITALITY দারা নান্দনিক চিকিতসা
মোহাম্মদ এমদাদ, পিতা-মোঃ মিলাদ

মিয়াজান হাজীর বাড়ী পূর্ব বাউরিয়া, প্রকাশ সেবু সওদাগরের বাড়ী। রোগীর বয়স-১২ বছর। সপরিবারে আবুধাবী থাকে। রোগীর আলা জিহবা বাকিয়ে তালুতে লেগে গেছে এবং টনসিল বড় হইয়ে গেছে। আলা জিহবার ব্যাপারে সেখানকার ডাক্তারী বোর্ডে কিছুই করা যাবে না বলাতে, অভিভাভক পক্ষ আমার থেকে ঔষধ নিয়ে খাওয়ায় এবং সম্পূর্ন সুস্থ্য হয় এবং আলা জিহবা সোজা হইয়ে সাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এই রোগীর ঔষধের গাইডার ছিলেন মোঃ শাহাজান পূর্ব বাউরিয়া কদন্যার গো বাড়ী। বেলুয়া বেগম, বেগম, সামী-মৃত মোঃ খুরশীদ মিয়া। অচিন সুকানীর বাড়ী। বাউরিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসা এলাকা। এই রোগীনির হাত, পা ও পাতা বাকা হ্যে যন্ত্রনায় নিজেও ঘুম যেতে পারতো না। বাড়ীর লোকেও ঘুম যেতে পারতো না। পায়খানা প্রস্রাব বিছানায় করতো। এই রোগীনীর গাইডার ছিল একই বাড়ীর মোঃ জসিম উদ্দীন। আমার থেকে ঔষধ নিয়ে খাওয়ানোর পর সম্পূর্ন সুস্থ্য এবং সাভাবিক চলাফেরা করে। মাষ্টার আব্দুস সাত্তার আনিজ্জার গো বাড়ী বাউরিয়া। এই রোগীর রাত্রে ঘুমে নাক ডাকার আওয়াজে পাশের এবং ঘ্রের কেউ ঘুমাতে পারতো না। এলোপ্যাথ ডাক্তারের সিদ্ধান্তে ইন্ডিয়া তথা ভারতে গিয়ে চিকিতসা করাতে হবে এবং খরচ লাগবে ৮ (আট লক্ষ) টাকা। এত টাকায় যোগানোর সমস্যায় আমার থেকে ঔষধ খেয়ে ১৫ আনা ভাল। এই ছাড়া অনেক মৃগী, অরাম্মার রোগী। প্যারালাইসিসের রোগী হঠাত হঠাত বেহুস হওয়া রোগী জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়া বা শরীর না ফেরার রোগীও অনেক ভাল হয়। ক্রনিক ডিসেন্ট্রির রোগীও অনেক ভাল হয়।

(সৌজন্যে প্রচার আক্তার হোসেন, হালিশহর)

অপূব কৌশলের ঔষধে অভিনব চিকিতসা।
মোঃ অনিক, পিতা- মোঃ আলমগীর ঠাকুর। রোগীর বয়স যখন ৫ বছর, জন্মের দিন থেকে এ ৫ বছর পযন্ত এক দিনের জন্যও গায়ের জর ও আমাশয় বন্ধ হয় নাই। শিশু হাস্পাতাল থেকে আরম্ভ করে শিশু বিশেষজ্ঞ অনেক ডাক্তারদের ব্যবস্থায় কিছুই না হওয়ায় রোগীর পক্ষ আমার থেকে ঔষধ নিয়ে খাওয়ায়। ১৫ দিনে ৬ আনা ভাল। ২৫ দিনে সম্পুর্ণ সুস্থ হয়।

অপুর্ব কৌশলের ঔষধে বিরতিহীন ৫ বছ্রের আমাশয় ও গায়ের জর বন্ধ হয়ে সম্পর্ণ সুস্থ অবস্থায় ফিরে আসে এবং স্থায়ী সমাধান হয়। এই রোগী গাইডার ছিলেন মাষ্টার আবু ইউছুপ প্রকাশ আবু মাষ্টার গোলাপ ছবির বাড়ী, বাউরিয়া।
মোঃ মেহরাজ জন্মের আট মাস পরে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ায় চট্টগ্রাম শিশু হাস্পাতাল নেওয়া হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে মৃত ঘোষনা করে এবং ডেথ সার্টিফিকেট দিয়ে বাড়ীতে দাপন করার কথা বলে। মায়ের আর্তনাদে জনৈকা বডুয়া নার্স হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বাহিরের অন্য একজন শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে দেখায়।
অপুর্ব কৌশলের ঔষধে অভিনব চেকিৎসা।

জনৈকা রেগীনির মানসিক অবস্থান খেব দুর্বল ছিল। কিছু বললেই বেহুশ হয়ে যেতো। চট্টগ্রাম নিয়ে ক্লিনিকে রেখে চিকিৎসা করালে বেহুশ অবস্থা কেটা গেল বাড়ীতে নিয়ে আসা হতো। এইভাবে  অনেক বছর কেটে যায়। মূল সমস্যার কিছু হয় নাই। পরে রোগী পক্ষ আমার থেকে ঔষধ নিয়ে যাওয়ায় এবং দুই মাসে ৫০% উন্নতি হয়। আর বেগুশ হয় না। এই রোগীনিরও গাইডার ছিলেন একই ব্রক্তি ডাক্তার আবুল হাশেম। এই উভয় রোগী ডাক্তার সাহেবের খুব কাছের ও ঘনিষ্ট।

মোঃ মোশারফ হোসেন , আরিজ্জারগো বাড়ী  সপ্তম শ্রেণীতে পগা াবস্থায় পগার টেবিলে বসাতে মন চায় না। পড়াতে মন বসে না । কেমন উড়ু উড়ু মনোভাব। রোগীর মাতা আমার কথকে ঔষধ  নিয়ে খাওয়ায় এবঙ এক মাসের মধ্যে রোগীর এই অবস্থা কেটে যায় এবঙ পড়ার টেবিলে বসলে আর উঠতে চায় না। কেবল পড়াতে চায় । ভাত-নাস্থা খেতে ডাকলে ও সহজে যেতে চায় না। এই রোগীর গাইডার লিলেন রোগীর নীজ মাতা।

জনৈক রোগঅ। ব্যক্তি ইমেজ ও পারিবারিক মর্যাদা রক্ষার অনুরোধে নামা ঠিকানা ইল্লেখ না করার শর্তে রোগী রোগের তারিক ও বিবরণ নিন্মে প্রদার করতে হল। ভাইরাস জন্ডীসের রোগী।



প্যথম পরীক্ষার তারিখ ২৭/১০/২০১০ ইং Normal Range Serum S.G.P.T

(ALT)-77.0I/L-UPTO 41.0U/L পরীক্ষা-০৮/১১/২০১১ ইং
35 U/L-41/L ৩য় পরীক্ষা -০৫/০৫/২০১১ ইং গ্রহনের তারিখ
০৬/০৫/২০১১ ইং প্রদানের তারিখ Test – Result- NORMAL VALUE.
S-BILIRULIM-0.30-1.20 mgldl S.G.P-15U/L-45 U/L, S.G.P.-3 U/L-35 U/L
এই রোগী ১ম বারের পরীক্ষায় বিদেশ যাওয়ায় ছাড়পত্র পায় নাই। ৩য় বারের পরীক্ষায, ছাড়পত্র পেয়ে বিদেশ চলে যায়। আমার চিতিৎসাধিন আসে। ২য় পরিক্ষার পর ৩য় পরিক্ষা পয্যন্ত এলোপ্যাথ  ব্যবস্থার অধিনে ছিল। সামান্য উন্নতি হয়ে, আর উন্নতি না হওয়ায় আমার চিকিৎসাধিন আসে। ২য় পরীক্ষার পর ৩য় পরীক্ষা পর্যন্ত আমার সিকিৎসাধিন ছিল। বিদেশ যাওয়ার পর আমার চিকিৎসা বন্ধ ও সমাপ্ত করা হয়।

এলোপ্যাথ বিজ্ঞান বা জার্ম ধিওরীর মূল কধা ভাইরাস ব্যাকটিরিয়া দুই ভাগে বিবক্ত। পজিটিভ ও নেগেটিভ। জেমসেন ভয়োলেটর রং যারা ধারণ করে দারা পজিটিভ, যারা ধারণ করে না, তারা নেগেটিভ।  কাজেই পজিটিভ নলতে হ্যা বাচক নয় এক শ্রেণ ভইরাস, নেগেটিভ  ভাইরাস বলতে না বোধক নয় অন্য শ্রেণীর ভইরাস। পজিটিভ বলতে হ্যা বোধক নয় এক শ্রেণীর ভাইরাস। পজিটিভ ও নেগেটিভ কধাটা ভাইরাস জগতের শ্রেণী বিন্যাসের স্তর।অপূর্ব কৌশলেন ঔষধর মূল বৈশিষ্ট্য হল কম খরচে, ও কম সময়ে রোগী ভাল করা।  ব্যতিক্রম ১০% রোগীদের মধ্যে হয়। যে কোন বিজ্ঞান ডাক্তারের হাতে ৯০% রোগী ভাল হয় ১০% হয় না। এটা সৃষ্টি কর্তার রহস্য।

সবার আন্তরিক কামনা ও মহিমাময়ের অফার কামনা করে ইতি রখা টানলাম।

ইতি
ডাক্তার মোঃ বোরহান উদ্দীন
নাজির হাট, বাউরিয়া, সন্ধীপ, চট্টগ্রাম
মোবইলঃ ০১৯৫৫৬৪১০৪১     



Fffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffffff
বিজ্ঞানের নব বার্তা, নব উদ্ভবন। থিউরি অব এভরী থিং এর বাস্তবায়ন। চিকিৎসা বিজ্ঞাননের নতুন ধারা, নতুন নিয়ম, নতুন তত্ব। বহুগুনীয় একটি মাএ ঔষধ দিয়ে সর্বরোগের চিকিৎসা।

        VITAL CLONE

         ভাইটাল ক্লোন
উদ্ভাবক

 ডাক্তার মোঃ বোরহান উদ্দীন
দুলামিয়া মুন্সির বাড়ী, বাউরিয়া, সন্ধীপ

মোবাইলঃ ০১৯৫৫৬৪১০৪১


িিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিিি


দৃষ্টি আকর্ষন 

(ক). প্রথম শর্তঃ উদ্ভাবিত Vital-Clone (ভাইটাল ক্লোন) চিকিৎসা দর্শন ও বিজ্গান, কেন সরকার অবৈধ  ঘোষনা করবেনা?

(খ). দ্বিতীয় শর্তঃ উদ্ভাবিত Vital-Clon (ভাইটাল ক্লোন) চিকিৎসা দর্শনে কেন জরায়ু ক্যান্সার, সকল প্রকার টিউমার, ক্যান্সার, আলসার, ষ্ট্রংডায়াবেটিস, হেপাটাইটিস-বি, হার্টডিজিজ, হার্টষ্টোক, বেইনটিউমার, দেহের যে কোন টিউমার, ষ্ট্রংলিকুরিয়া ইত্যাদির মত জটিল ও কঠিন রোগ, কিডনির সমস্যা কেন ভাল হয় চিকিৎসা বিজ্ঞানের
 সকল শাখার কাছে আমার প্রশ্ন?


(গ) তৃতীয় শর্তঃ Vital-Clone (ভাইটাল ক্লোন) দর্শন জগৎ ও বিজ্ঞান জগতে আলাদা একটি নতুন শাখা, নতুন ধারার উদ্ভাবক।

  1. PREVENTION IS BETTER THAN URE.
  2. TIME IS THE BEST HEALER.
  3. REMEDY IS THE GREAT FOUNDER OF ALL PERPOSE
  4. PURE SURE AND PERPECT MAKE SOLUTION.
  5. VITAL-CLONE (ভাইটাল ক্লোন) চিকিৎসা দর্শন এই সব শর্ত পুরণ করে।

এই কারণে ঘাতক ব্যাধি “এইডস” হেপাটাইটিস-বি, বোন ক্যান্সার , ব্রেইন ক্যান্সার, ব্লাড ক্যান্সার ইত্যাদি মত জটিল ও কঠিন এবং দুরারোগ্য ও অনারোগ্য ব্যাধিগুলো Vaital-Clone চিকিৎসা দর্শনের আওতা ও প্রমানিত।

VITAL-PATY
রোগের কেন্দ্র ধরে চিকিৎসা
উদ্ভাবক ও প্রবর্তক
ডাঃ মোঃ বোরহান উদ্দীন
 মোবাইলঃ ০১৯৫৫৬৪১০৪১


রররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররর

বিজ্ঞানের নব বার্তা, নব উদ্ভাবন
Theory of Every Thing এর বাস্তবায়ন
ডাঃ মোঃ বোরহান উদ্দীনঃ আমার ১৩ বছর গবেষনার উদ্ভাবিত তত্ত্ব বা Theory টি মহান আইনস্টাইনের আপেক্ষেকতা তত্ত্ব বা Theory of Relevility এর পরবর্তী ধাপ। কেম্ব্রীজ ইউনিভাসিটি পদার্থ বিজ্ঞানি ষ্টিফেন হকিং যার কালজয়ী সোরা(Psora) মতবাদের পূর্ব বর্তী ধাপ। কেম্ব্রীজ ইউনিভাসিটির পদার্থ বিজ্ঞানী ষ্টিফেন হকিং যার নাম দিয়েছেন মহান ঐক্যবদ্ধ তত্ত্ব বা Grand Untified Theory বা Unitified  Field Theory বা Theory of Every Thing এর বাস্তবায়ন।  অসম্পূর্ণ General Theory Relativity  পূর্নাঙ্গ রূপ।, রাশিয়ার বিজ্ঞানী ওফারিরে মতবাদের অব্যক্ততার ব্যক্ত রূপ।

আমার উদ্ভাবিত তত্ত্বটি উপরোক্ত সকল তত্ত্বের ব্যাখ্যা দিতে সক্ষম। আমার উদ্ভাবিত তত্ত্বটি (Gravitational Force)+ (Elecgromagnatioc Force)+(Nucrear Force)=(Vital Force) অথবা সংক্ষেপে (G/F+E/F+N/F)=V/F এই সমীকরণটি সিদ্ধ করে।
    
আমার উদ্ভাবিত তত্ত্বটি স্বয়ংক্রিয় তত্ত্ব Theory of Auto Force. তত্ত্বের আলোকে সামগ্রিক সার্বজনীন ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ পূর্ণাঙ্গ সক্ষম।

উদ্ভাবিত তত্ত্বের আলোকে আমার উদ্ভাবিত Medicine ঔষধ দ্বারা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান যে সকল রোগের চিকিৎসা করতে অক্ষম, উদ্ভাবিত ঔষধ দ্বারা সেই সবের চিকিৎসা সম্পূর্ন সক্ষম। উদ্ভাবিত ঔষধ সরাসরি ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসকে আক্রমন করেনা। জীবনী শক্তি বা  Vital Force বা প্রাণ শক্তিকে...................

 



রোগীদের জবানবন্দী


      ১ম রোগী-  আমি মোহাম্মদ মোশারেফ হোসেন, পিতা- আব্দুল কুদ্দুছ, মুরাদ মাঝির বাড়ী, বাউরিয়া, বয়স- ৪০ বছর। আমি ডুবাই এমারত ছিলাম। ১০ বছর যাবত দাঁতের মাড়ি নিয়ে কষ্ট করি। মাড়ির মাংশ সরে গিয়েছিল। দাঁতে দাঁতে বাজাচত পারতাম না। পানিও খেতে পারতাম না। দাঁত ক্ষয় হয়ে গুড়া গুড়া হয়ে ঝড়ে পড়তো। সেখানকার ডাক্তারী বোডের সিদ্ধান্ত আমাকে লন্ডন গিয়ে চিকিতসা করাতে হবে। শরীরের অন্য জায়গা থেকে মাংস এনে মাড়িতে লাগাতে হবে। এ কাজ লন্ডন রয়েল হাসপাতাল ছাড়া সম্ভব নয়। কিন্তূ  আমার কাছে লন্ডন গিয়ে চিকিতসা করার মত অর্থ সম্পস ছিল না বলে, আমি বাংলাদেশে চলে আসি। বাউরিয়া নাজির হাট ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের অভিনব চিকিতসায় আমি তিন মাসে সম্পুর্ন সুস্থ। দাঁতের মাড়ি পূরণ হয়ে গেছে। ক্ষয় হয়ে যাওয়া দাঁত পূরণ হয়ে গেছে। এখন আমি সব কিছু চাবাইয়া চিবাইয়া খেতে পারি। কোন কষ্ট অসুবিদা হয় না। যারা দাঁত ও দাতের মাড়ি নিয়ে কষ্ট ক্রেন তাঁদের কাছে আমার অনুরোধ ডাক্তার সাহেবের কাছে আপ্নারা অন্ততঃ একবার হলেও দেখা করেন।



২য় রোগীনি:- পারিবারিক মরযাদা ও ব্যক্তি ইমেজ রক্ষার কারনে আমি আমার নাম ও ঠিকানা না দিয়ে কেবল রোগের ভাল হওয়ার বর্ননা নিম্নে দিলাম। আমার তিন বছর যাবত মাষিক ঋতু চক্র বন্ধ ছিল। জরায়ুতে পর পর তিনটি টিউমার দেখা দেয়। জড়ায়ু, টিউমারের কারনে জড়ায়ু বাকাইয়া মোচড়াইয়া ব্যতিক্রম হয়ে গিয়েছিল। ডাক্তারী সিদ্ধান্তে অবশ্যই অপারেশন করে ফেলে দিতে হবে। বাউরিয়া নাজির হাট, ডাক্তার মোহাম্মদ বোরহান উদ্দীন সাহেবের অপুর্ব চিকিতসায় টিউমার চলেযায়, মাসিক চক্র ঠিক মত হয় এবং মাসিক স্বাভাবিক হয় ২য় জড়ায়ু স্বাভাবিক অবস্হায় ফিরে আসে। আমি এখন সম্পুর্ন সুস্থ। চিকিতসার সময় লেগেছে মাত্র তিন মাস। আমার যে সকল বোনেরা জরায়ু টিউমার ও মাসকি ঋতু চক্রে কষ্ট করেন, তাহারা একবার হলেও ডাক্তার সাহেবের সাথে দেখা করে আসবেন। এটা আমার একান্ত অনুরোধ। রোগ ভাল করবেন আল্লাহ তাআলা। কখন কার উসিলায় আল্লাহ আপনাকে ভাল করবেন তার প্রচেষ্টা আপনাকে করতে হবে। আমার চিকিতসার গাইডার ছিলেন, মুহাম্মদ মোশারেফ হোসেন মুরাদ মাঝির বাড়ী, বাউরিয়া।


৩য় রোগী:- ডাক্তার মোহাম্মদ জহির উদ্দীন, হাবিলা ফার্মেসী, নাজির হাট, বাউরিয়া, পিতা- মোহাম্মদ ছুপিয়ান, আহছান মাঝির বাড়ী, বাউরিয়া। আমার ডান হাতের কবজিতে শক্ত টিউমার ছিল, ডান হাতে টিউমার বলে কিছুই লিখতে খুব কষ্ট হতো। বিজ্ঞ ডাক্তারদের  সাজেশন মতে অবশ্যই অফারশন করতে হবে। আমার মন অফারেশন এর দিকে যায় না। কারন টিউমার কব্জির রগের উপর ছিল। অপানেশানের কারণে রগ কাটা গেলে আমার হাতটা চির দিনের জন্য পঙ্গু ও অবশ  হয়ে যাবে। আমি আর লিখতে পারবোনা। হাতে আর কোন কাজ করতে পারবো না। তাই বাধ্য হয়ে  আমি ডাক্তার মোহাম্মদ বোরহান্ উদ্দীন সাহেবের শরণাপন্ন হলাম। তিনি আমাকে অদ্ভুত কৌশলের ঔষধ প্রয়োগ করলেন। টিউমারটি সম্পূর্ণ মিলিয়ে ফেলেন। টিউমারের কোন অস্তিত্ব নেই। আমার হাত সম্পূর্ণ ভাল। লিখতে কষ্ট হয়না। কোন অসুবিধা কোন সমস্যা অনুভব হয় না। ডাক্তার সাহেবের উছিলায় সৃষ্টি কর্তার মহান কৃপায় আমি জটিলতা থেকে মুক্ত হলাম। যাদের টিউমার আছে, অপারেশনের আগে ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের সাথে পরামর্শ করা উচিত বলে আমি মনে করি।



৪র্থ রোগী:- মোহাম্মদ জাবেদে। পিতা মো: আবুল বাশার, বাহার মাঝির বাড়ী, আমার হাতের আঙ্গুলের ফাকে, আঙ্গুলের বড় টেমকা দিয়ে টিউমারের মত বেরিয়ে আসে। যাকে ডাক্তারী ভাষায় হাড় টিউমার বলে। এলোপ্যাথ ডাক্তার মহোদয়ের অভিমত আঙ্গুলের হাড় কেটে ছেছে পরিষ্কার করে আঙ্গুল ঠিক করতে হবে। হাতের ব্যাপার, আঙ্গুলের ব্যাপার বলে, আমি ভয়ে, সেই দিকে না গিয়ে, বাউরিয়া নাজির হাটের ডাক্তার মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন সাহেবর আশ্বয্য চিকিৎসায় আমার আঙ্গল সম্পুর্ণ ভাল হয়ে যায়। টিউমার থাকা কালিন কিছু দিনকে কষ্ট হতো, এখন হয় না। আল্লাহর রহমতে ডাক্তার সাহেবের উছিলায় আমার সমস্যার স্হায়ী সমাধান হলো, আমার ভয় ও দুশ্চিন্তা কেটে গেল। যে সব ভাইয়েরা জটিলতায় আক্রান্ত রোগে কষ্ট করেন তাদের কাছে আমার অনুরোধ, ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের কাছে দেখা করুন। উনার সাথে পরামর্শ  করুন, উনি আপনাকে/ আপনাদেরকে সুপরামর্শ দিবেন। আমার বিশ্বাস আপনার ঠকবেন না।

৫ম রোগী:- মোহাম্মদ ফাহাদ। পিতা মো: আমির হোসেন প্রকাশ মনির। রোগীর দাদার নাম আবদুর রহিম প্রকাশ বাঙ্গালী বাউরিয়া চধু বাড়ী, রোগীর বয়স যখন ৮মাস চলে তখন বুকের মধ্যখানে একটা বড় টিউমার দেখা দেয়। আমি রোগীর দাদা, রোগীকে নিয়ে গাছুয়া হাসপাতাণে যাই। সেখানকার সব ডাক্তারদের অভিমত অপারেশান করানোর মত অর্থ সম্পদ নাই। বাধ্য হয়ে ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের কাচে যাই। দেখা কর্ ঔষধ নিয়ে খাওয়াই আমার নাতির টিউমার মিলায়ে গিয়ে সম্পুর্ণ সুস্থ্য হয়। নাতি ফাহাদের বর্তমার বয়স ১১ বছর চলে। এখন পর্যন্ত কোন অসুবিধা নাই। সুতারাং টিউমারের স্থায়ি চিকিৎসা বা মূল চিকিৎসা হয়েছে। আমি ডাক্তার সাহেবের জন্য দোয়া করি উছিলাদার হিসাবে। আমার বন্ধু, বান্ধব এবং আমার পরিচিত যারা আছেন তাদের কাছে আমার বাঙ্গালী বক্তব্য- ছোট বাচ্চাদের সমস্যার জন্য ডাক্তার মোহাম্মদ বোরহান উদ্দীন সাহেবর কাছে যান। সুচিকিৎসা পাবেন্ আমার বিশ্বাস ঠকবেন না।


৬ষ্ঠ রোগী:-  মোহাম্মদ জুয়েল পিতা- দুলাল সওদাগর, দৈয়ার বাড়ী প্রকাশ নাজির হাট ডেকরেশান দুলাল। আমার স্বরভঙ্গের সমস্যা ছিল। মাঝে মাঝে গলা বসে যেত। বাউরিয়া নাজির হাট ডাক্তার বোরহান সাহেবের কাছে চিকিৎসা চালাই। বিদেশ এসেও কিছু ঔষধ আনাইয়া খাই। আমি এখন সম্পুণ ভাল। গলা পরিষ্কার কথা বলতে স্বর বসে না। আমার জানামতে আমার এক বন্ধু, তার গরার স্বর মেয়ে লোকের মত ছিল, তারও চিকিৎসা ডাক্তার সাহেবের কাছে হয়। এই ভাবে যাদের স্বরভঙ্গ, কথা বলতে স্বর বসে যায় কথা বলার সময় স্বর উঠা নামা করে এই রকম অনেক রোগী উনার কাছে ভাল হয়েছে।


৭ম রোগী:- মোহাম্মদ আবদুল মান্নান, চধু বাড়ী, বাউরিয়া। আমার কপালে রক্তস্রাবী আছিল ছিল। নামাজে সেজদা দিতে গেলে, মুখ ধুইতে গেলে, ঘাম মুছতে গেলে, আছিল হাত লাগা মাএই জবাই করা মোরগের মত রক্ত বের হতে থাকতো। কিছুতেই রক্ত বন্ধ করা যেত না। সমস্ত শরীর কাপড় চোপড় রক্তে লাল হয়ে যেত। আমি নাজির হাট, ডাক্তার বাবুল চন্দ্র রায়, প্রকাশ বাবুল ডাক্তার উনার কাছে ব্যবস্থার জন্য যাই। ডাক্তার বাবুল সাহেব আমাকে ডাক্তার বোরহান সাহেবের কাছে পাঠায়। ডাক্তার বোরহান সাহেবের ব্যবস্থায় আচিল মিলাইয়া ছোট হইয়া সম্পূর্ণ ভাল হয়ে যায়। অনেকদিন পর্যন্ত ভাল। এখন আর সমস্যা নাই। আমি ডাক্তার সাহেবের জন্য দোয়াকরি। 



৮ম রোগী:- নূর ইসলাম, পিতা- নুর মিয়া, মধুর নাতির বাড়ী বা নুরুল হক মাঝির বাড়ী, আমার ডান সিনার মধ্যখানে একটা খুব বড় আচিল দেখা দেয়। পানের বটু ও চুন দ্বারা ঘষে তুলে ফেলতে চেষ্টা করা হয়। আচিলের শিকর খুব গভিরে ও মোটা থাকায়, তা সম্ভব হয় নাই। সে কারণে আচিলটি ছড়াইয়া চেপ্টা হইয়া চতুর্দিকে দুই ইঞ্চি পরিমাণ জায়গা দখল কবে আছে। আমি নাজির  হাট ডাক্তার বাবুল সাহেবের কাছে চিকিৎসার জন্য যাই। ডাক্তার সাহেব আমাকে নাজির হাট বোরহান ডাক্তার সাহেবের কাছে চিকিৎসার করাতে বলেন। আমি বোরহান ডাক্তারের চিকিৎসায় সম্পুর্ণ ভাল। আমি ডাক্তার সাহেবের জন্য দোয়া করি।  



৯ম রোগী:- মোহাম্মদ হুমাইয়ুন কবির, গাছুয়া মোছলিমা মুন্সির বাড়ী, বয়স ৬০ বছর, আমার পায়খানা ও পশ্রাব থেমে থেমে হয়, পায়খানা পশ্রাব করতে আমার এক দেড় ঘন্টা সময় লাগে। সামরিক হাসপাতালে অনেক চিকিৎসা ও চেষ্টা করা হয়। কারণ আমি সামরিকের লোক ছিলাম। আমার হাতে, পায়ে, নখে, মাথায়, সমস্ত শরীরে এক ধরনের ঝিনঝিনে, টনটনে, বিষ ফোড়ার মত ভিষম অসহ্যকর ব্যাথা ছিল। রাত্রে মোটেও ঘুমাতে পারতাম না। ব্যাথা রাত্রে বেশি হতো্। চিকিৎসায় কোন দিকে কোন অগ্রগতি না পাইয়া, বাউরিয়া নাজির হাট ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের কাছে চিকিৎসা করাই। সব দিক থেকে ভাল হয়ে আমি সুস্বাস্থ্য ফিরে পাই। রাত্রে ভালভাবে ঘুমাতে পারি।



১০ম রোগী:- মোহাম্মদ নিহান, আব্দুল হক সওদাগরের বাড়ী, বাউরিয়া, মুখে বরণের মত অনেকগুলো চেপটা আচিল ছিল। ডাক্তার বোরহান্ উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খাওয়াতে আমার সব আছিল চলে যায় এবং চামড়া পরিষ্কার  হয়ে যায়।



১১তম রো্গী:- মোহাম্মদ ফয়সাল, পিতা- মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, এলাদাত মুন্সির বাড়ী, বাউরিয়া। আমার ডান হাতের শাহাদাত আঙ্গুলের মাথায় টিউমার শ্রেণীর আচিল ছিল। কলম ধরে কোন লিখা লিখতে কষ্ট হতো। ডা: বোরহান উদ্দীন সাহেবের কাছে প্রথম বারের তিন ফাইল ঔষধে ভাল । টিউমার শ্রেণীর আচিল সম্পূর্ণ মিলাইয়া ভাল হইয়া যায়।  আঙ্গুলের মাথা সম্পূর্ণ মাথা সম্পূর্ণ স্বভাবিক। কোন চিহ্ন নাই। এখন লিখতে আর কষ্ট হয় না। বর্তমানে আমি ডাক্তার সাহেবের কাছে নাভির নিচে, তলপেটে, রানের চিপায় দাউদের জন্য ঔষধ খাইতেছি অনেকটা উন্নতির দিকে আছে।
 
 

বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

রোগীদের জবান বন্দী



                                                               

          

                                                         ডাঃ বোরহান উদ্দীন
                    
১২তম রোগী:- মোহাম্মদ আলী, পিতা- জয়নাল আবেদীন, মাতা মোহছানা বেগম, জামাল পাটোয়ারীর বাড়ী, বয়স ২১ বছর, আমি ৫ বছর যাবৎ পেটের কামড়ে কষ্ট করি। বাউরিয়া নাজির হাটের ডাক্তারের ঔষধ খেয়ে ৯০% ভাল।
     আমার উন্নতি দেখে, হৃদয় নামে আমার এক বন্ধু আমার পরামর্শ ও অনুরোধে ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খেয়ে ৯০% উন্নতি লাভ করে। তার রোগ বিবরনের ইতিহাস হলো:- জন্মের এক বছর বয়স তার প্রচন্ড আমাশায় দেখা দেয় এবং সমস্ত শরীর ফুলে যায় এবং ভিষণ আকার ধারণ করে। চট্টগ্রামে শিশু হাসপাতালে কয়েকটা ইনজেকশান দেওয়ার পর শরীরের ফুলা কমে কিন্ত্ত আমশা ভাল হয় নাই। ক্রমিক ডিসেন্ট্রির রূপ ধরে, শরীরে ধরে যায়। ১৫ বছর বয়সে তার প্রচন্ড পেটের কামড় দেখা দেয়। কামড়ের আসহ্য যন্ত্রনায় সে আক্রান্ত স্থানে দা, খন্তা, কুড়াল, ছুরি ইত্যাদি দিয়ে আগাত করতে চাইতো। এই কারণে যখনি পেটের কামড় উঠতো  তখর কার পরিবারে সদস্য পিতা, মাতা, ভাই, বোন যারা আছেন তাহার প্রথমেই দা, খন্তা, কুড়াল, ছুরি ইত্যাদি সব লুকাইয়া পেলতেন। জবাই করা প্রাণীর মত ছটপট ও ছোটাছোটি করতো। ঘরে ঘরে দৌড়া দৌড়ি করতো। মনে হতো এখনই যেন তার প্রাণটা বের হয়ে যাবে। এই বেদনা সপ্তাহে ৪/৫ বার উঠতো এবং ২/৩ দিন থাকতো। ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খাওয়ার পর থেকে এখন আর এ সমস্যা নাই। তার দ্বিতীয় সমস্যা ছিল। ঘুমের ঘরে বকাবকি করা, ভিষণ ভিবিষীকাময় চিতকার করা, ঘুমের ঘরে শোয়া থেকে উঠে, ঘরে হাটাহাটি করা, এটা সেটা খুজাখুজি করা, ইত্যাদি ব্যাপার ছিল। অথচ সকালে সে কিছুই বলতে পারতো না। ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খাওয়ার পর তার এই জিনিষটাও ভাল হয়ে যায়।

   তার তৃতীয় সমস্যা ছিল:- ঘুম থেকে জাগলেই সে উঠে একবার সেটা ধরে এটা ওটা করে কিল ঘুষি মারতে চায় কেমন একটা ব্যতিক্রম ধর্মী আচড়ন করতো। এই রকম অবস্থা তার অনেক্ষন সময় থাকতো। তার পর সে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতো। ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের ঔষধ খাওয়ার পর তার এই অবস্থাটি ও চলে যায়। অর্থ্যাত ভাল হয়ে যায়।

   আমার জানামতে  ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের ঔষধ খেয়ে অনেক পেটে কামড়ের রোগী ভাল হয়েছে। যাদের মৃগী রোগ আছে।, আফাম্মার রোগ আছে, বেহুশ হওয়া রোগ আছে, পেটে কামড় আছে তারাপ ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের ঔষধ খেয়ে ভাল হবেন এটা আমি আশা করি। বিফল হবেন না। আমার বন্ধু হৃদয় ও তার পিতা মাতা ডাক্তার সাহেবের সাহেবের জন্য দোয়া করেন। আমার জন্যও দোয়া করেন।  কারণ আমি ডাক্তার সাহেবের সন্ধান বা খোঁজ দিয়ে ছিলাম। আমি আমার মোবাইল নাম্বার টাও দিয়ে দিলাম ০১৭৩৫০৯২৭৭৯। ডাক্তার সাহেব অতি জটিল ক্ষেত্রে যে সব ঔষধ ব্যবহার করেন তাতে ঔষধের কোন গন্ধনাই, রং নাই, কালার নাই, দেখতে ও খেতে ঔষধ মনে হয় না। কিন্তু খাওয়ার পরে ফল পাওয়া যায়, ক্রিয়া বুঝা যায়।
   তিনি সাবুর, দান ও পানি ঔষধ ব্রবহার করেন যাতে ঔষধের কোন গন্ধ পাওয়া যায় না। ডাক্তার সাহেবের ব্যবহারটা জিজ্ঞাসা করায় তিনি বলেন রোগ ও রোগীর ধরণ ধারণ ও জটিলতা অনুসারে অংক কষে ডাইনামিক পাওয়ার সেটা করে দেওয়া হয়। এটাই চিকিৎসা দর্শনের মূল বিষয় ও মূল ভিত। তবে মনস্তান্তিক ব্যাখ্যায় কিন্তু/ ব্যপার ধরা পড়লে মাতৃশ্রেণীর স্কেল, দশমিক শ্রেণীর স্কেল, শততমিক শ্রেণীর স্কেল, কমবিনেশান শ্রেণীর স্কেল লিখে দেওয়া হয়।


     ১৩তম রোগীঃ মাষ্টার মোঃ মাইনউদ্দিন। পিতা-মোঃ শফিক সওদাগর, পশ্চিম মুছারগো বাড়ী, বাউরিয়া। দ্বিতীয় ঠিকানা আজমেরী ফার্মেসী, নাজির হাট, বাউরিয়া। আমি আমার শরীরের কয়েকটি ব্যাতিক্রমধর্মী আচিঁলের জন্য ডাক্তার বেরহান উদ্দিন সাহেব থেকে ঔষধ খেয়ে সম্পুর্ণ ভাল হই। আমার পরিবার বর্গের অন্যান্য সদস্যদের নানান সমস্যার জন্য ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের থেকে ঔষধ খাওয়ায়ে সফল হয়েছি।

     ১৪তম রোগীঃ মোঃ দাউদ হোসেন প্রকাশ তারা সাহেব। পিতা মোঃ তাজাম্মল হোসেন সেরাং। আকবর হাট বা নতুন বাজার এলাকা। আমি অনেক বছর যাবৎ ক্রমিক ডিসেন্ট্রি থেকে আম গ্রহণী রোগে কষ্ট করি। এলাপ্যাথ, হোমিওপাথ, আয়ুরবেদ, হাকিম, কবিরাজী, হারবাল, হামদার্দ ইত্যাদি বিজ্ঞ ডাক্তার মহদয়দের চিকিৎসায় কোন ফল পাই নাই। আমার কষ্ট দেখে আমার ঘনিষ্ঠ মিন্দু সাহেব। বাউরিয়া নাজির হাট আশিক টেলিফোন। আমাকে ডাক্তার বোরহান উদ্দীন সাহেবের উদ্ভাবনী ব্যতিক্রমধর্মী, ভিন্ন কৌষলের ঔষধ খেতে বলেন। অনেকটা জের দিয়ে অনুরোধ করেন। আমি ডাক্তার সাহেবের চিকিৎসায় আল্লাহর রহমতে ৭০% উন্নতি লাভ করি। ডাক্তার সাহেবের ঔষধের গুনে মুগ্ধ হয়ে আমি আমার ছেলে মোঃ আশিফের ক্রনিক ডিসেন্ট্রি, সাইনেসাইটিস, পলিপাশ সমস্যার জন্য ডাক্তার সাহেবের কাছে ঔষধ খাওয়ায়। আল্লাহর রহমতে আমার ছেলেরও ৬০% উন্নতি হয়।

     ১৫তম রোগীঃ মোঃ কামরুজ্জামান প্রকাশ মিন্দু, পিতা- মৃত হাজী মোঃ সিরাজদৌলা, প্রকাশ আবু মিয়া। নাজির আহম্মদ সেরাং এর বাড়ী বাউরিয়া। দ্বিতীয় ঠিকানা- নাজির হাট আশিক টেলিফোন। বর্তমানে ব্যাটেনারী বা পশু সম্পদ চিকিৎসালয় বাউরিয়া নাজির হাট। আমার উপর প্রচন্ড সন্ত্রাসী আক্রমণের শারীরিক প্রচন্ড আঘাতের প্রাথমিক ও জরুরী অবস্থার চিকিৎসা করেন অধ্যাপক আব্দুর রউফ সাহেব। তার পরের চিকিৎসা করেন ডাক্তার বেরহান উদ্দিন সাহেব। উনার চিকিৎসায় আমি ৮০% উন্নতি লাভ করি। ডাক্তার সাহেবের চিকিৎসায় মুগ্ধ হয়ে আমি আমার পরিবার বগের চিকিৎসাও উনার কাছে করাই এবং মধুর ফলাফল পাই। একদিন হঠাৎ আমার ছেলে মোঃ আশিকুজ্জামান প্রকাশ অনি। তার প্রচন্ড ডাইরিয়া দেখা দেয়। সেদিন আবহাওয়া খুব খারাপ ছিল। রাস্তা ঘাট সব পানিতে ডুবানো। রিক্সা গাড়ি কিছুই চলে না। ছেলেকে কোন হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করা যায় না। এমতাবস্থায় ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের কাছে যাই। উনি ১ ঘন্টা ধরে চিন্তা ভাবনা করে বিচার বিশ্লেষন করে ঔষধ দেন। রাতের ১২ টার পর থেকে ডায়রিয়া বন্ধ সকালে আমার ছেলে “অনি” সম্পুর্ন সুস্থ্য।

      ১৬তম রোগীঃ মোঃ আবুল কালাম, হাসমত আলি হাজীর বাড়ি, প্রকাশ চধু মাঝির বাড়। গাছুয়া গোলা ঢেং এলাকা। বয়স ৪০ বছর। আমার ডান পা, ডান কোমড় প্রচন্ড ব্যাথা, প্রচন্ড কামড়। হাটতে পারি না, রগে টানা খায়।  ডাক্তারী পরীক্ষায় কোমড়ের হাড় ক্ষয়  ও হাড় ফাঁক হয়ে গিয়াছে। এলোপ্যাথি, কবিরাজি হোমিও প্যাথি ইত্যাদি সকল শাখার সকল বিজ্ঞ ডাক্তার সাহেবদের কাছে চিকিৎসা করাই কোন ফল পাই নাই। কয়েক বছর যাবৎ এই রোগে কষ্ট করিতেছি। পরে আমার সম্বন্ধি সাংবাদিক মুনসুর সাহেব আমাকে মোবাইল করে বাউরিয়া নাজির হাট এনে ডাক্তার মোহাম্মদ বোরহান উদ্দীন সাহেবের কাছ থেকে রোগের বিবরণ শুনাইয়ে ঔষধ নিয়ে দেয়। তিন বারে ঔষধ আমি ৯০% ভাল। হাটা চলা করোত পারি, কাজ কর্ম সব করতে পারি। কোন অসুবিধা হয় না। আমি ডাক্তার সাহেবের জন্য আন্তরিক দোয়া করি। ডাক্তার সাহেবের উছিলায়, আল্লাহর রহমতে আমি বহু বছরের এতো বড় জটিল রোগ থেকে মুক্তি লাভ করলাম। এটা আমার জন্য আমার পক্ষে কম পাওয়া নয়।

     ১৭তম রোগীঃ মোঃ আমিন রাসুল পিতা- মোঃ মুসলিম উদ্দিন, কুতুব খাঁর বাড়ি, বাউরিয়া। আমি বহু বছর যাবৎ কোমড় ধরায় কষ্ট করিতেছি। কোন কাজ করিতে পারিতেছি না। বহু দিকে বহু ঔষধ বহু ডাক্তার মহোদয়ের ব্যবস্থা পত্রে কোন ফল পাই নাই। পরে বাউরিয়া নাজির হাট এর ডাক্তার মোঃ বোরহান উদ্দিন সাহেবের ব্যতিক্রম ধর্মী উদ্ভাবনী ঔষধ খেয়ে আমি সম্পুর্ন সুস্থ্য। সব কাজ করতে আর অসুবিধা হয় না। আমি ডাক্তার সাহেবের জন্য দোয়া করি। কারণ আল্লাহ তাআলা উনার উছিলায় আমাকে ভাল করেছেন। যাঁরা কোমড় ধরা ও ব্যাথায় কষ্ট করেন তাদেঁর কাছে আমার অনুরোধ, ডাক্তার বোরহান উদ্দিন সাহেবের কাছে আপনার রোগ আরোগ্যোর ভাগ্য পরিক্ষা করুন।

DR. Burhan Uddin



ডাঃ বোরহান উদ্দীন